Info

FACEBOOK BUSINESS PAGE DESIGN CREATE। MANAGE। PROMOTION।SETUP।OPTIMIZE।

FACEBOOKBUSINESS PAGE DESIGN CREATE। MANAGE। PROMOTION।SETUP।OPTIMIZE। IMPORTANT OF FACEBOOK BUSINESS PAGE: Facebook business page ...

Saturday, March 14, 2020

FACEBOOK BUSINESS PAGE DESIGN CREATE। MANAGE। PROMOTION।SETUP।OPTIMIZE।



IMPORTANT OF FACEBOOK BUSINESS PAGE:
Facebook business page is very essential to promote and manage for all kinds of business,
IT’S HELP TO YOU:
To grow your business globally
Reaches your business in the top position of online sector.
To sell your product and earn much revenue.
To add your band website, product and service.
 
Facebook promotion

MY AIMS:
I will design create, manage, promote and marketing your Facebook business page so that the customer finds your product and service easily.

MY SERVICE:
To Create Facebook business page
Design LOGO and COVER pageTo write excellent product description and articlePost & share in Targeted FB Groups and pageTargeted users from USA, UK customers.Promote brand/products/services with content hash tags.Build a close relationship between seller and customer.
 Please clicks: Facebook promotion
WHY DO YOU HIRE ME/MY SPECIALTY?
More conscious about Facebook rules and community guideline
On time deliver
Quality Guaranteed service
100% Satisfaction
Supporting the customer as and when required
Provide reports & screenshots

CONTACT ME TODAY AND TELL ME ABOUT YOUR NEED!
I AM READY TO SERVE YOU.

ARE YOU LOOKING PROFESSIONAL VIDEO EDITOR/DIGITAL MARKETAR



Hello,
 As a freelancer be happy to help you by doing video editing and Digital Marketer.

·         Video edit
·         Video submission to YouTube and You Tube customization.
v  AS A DIGITAL MARKETAR:
v  SOFTWARE SKILLS:
·         Adobe Premiere Pro & Camtasia
v  WHY DO YOU HIRE ME?
·         First delivery
video editing/edit video



Facebook promotion

·         Quality Guaranteed service
·         100% Satisfaction
·         Always Supporting the customer
·         Provide reports & screenshots

  CONTACT ME TODAY AND TELL ME ABOUT YOUR NEED!


Saturday, February 2, 2019

হাঁপানি বা অ্যাজমা চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ


হাঁপানি বা অ্যাজমা চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক ঔষধঃ
চিকিৎসাঃ সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি অতি নিয়মপূর্বক পালন করা উচিত । ঠাণ্ডা বা রৌদ্র লাগান, গুরুভোজন, অধিক পরিশ্রম, প্রভুতি ও যে সকল দ্রব্যে হাঁপানি উপজাত হয় তাহা বর্জন করা কর্তব্য ।

ঔষধাবলীঃ নিন্মলিখিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলির মধ্য হইতে রোগীর লক্ষণানুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করিয়া ব্যবহার করা উচিত।সবচেয়ে ভাল হয়,একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি ডাক্তারে পরামর্শে ঔষধ ব্যবহার করা।
হোমিওপ্যাথি ঔষধ-১  
হাঁপানিতে শ্বাসকস্ট হলে এমিল নাইট্রেট- Q(মাদার টিংচার)৫-১০ ফুটা করে রুমালে ফেলে নাকের কাছে  ধরলে শীঘ্রই শ্বাসকস্ট  কমে যাবে।
হোমিওপ্যাথি ঔষধ-২  
হাঁপানিতে শ্বাসকস্ট হলে ক্যাসিয়া সোফেরা- Q(মাদার টিংচার)৫-১০ ফুটা করে খাবেন,সাথে সাথে শ্বাসকস্ট কমে যাবে।
হোমিওপ্যাথি ঔষধে দোকানে ঔষধটি কিনতে পাবেন। অবশ্যিই  ডাক্তারে পরামর্শে ঔষধ খাবেন।
এছাড়া নিম্ন ঔষধগুলি আপনার রোগের লক্ষনের সাথে মিলিয়ে খেতে পারেন।

 এরালিয়া রেসিমোসাঃ রোগী শুয়ে থাকতে পারে না, রাত্রে শুলেই কাশি প্রথম নিদ্রার পর শুষ্ক কাশি এবং গলা সুড়সুড় সহ হাঁপানি কাশি বুকে চাপ বোধ মনে হয় গলায় কোনকিছু একটা আটকে আছে ঘুমের মধ্যে ঘর্মস্নান খোলা বাতাস সহ্য করতে পারে না

কেলিকার্বঃ হাঁপানির টান উঠে বসলে, সম্মুখ দিকে ঝুঁকলে বা দুললে উপশম প্রবল কাশির পর কষ্ট কর শ্বাস-প্রশ্বাস রাত ২টা হতে ৪টা পর্যন্ত বৃদ্ধি বুকে কেটে ফেলার ন্যায় বেদনা ডানপাশে শুলে বৃদ্ধি

কষ্টিকামঃ প্রাতকালে স্বরভঙ্গ ও হাঁপানি বৃদ্ধি শীতল জল পানে উপশম বক্ষস্থির নিম্নদেশে শ্লেষ্মা ভাসে, কটি দেশে বেদনা বুকে বেদনাসহ স্বরভঙ্গ স্বরযন্ত্রের বেদনা কাশির সময় বুকেভয়ানক ব্যথা সামান্য শ্লেষ্মা উঠে বিছানার গরমে বৃদ্ধি

 ভিরেট্রাম ভিরেডিঃ মুখমণ্ডলে শীতল ঘাম, আক্ষেপিক শ্বাস-প্রশ্বাস, বমি ও বমিভাব নাক, কান ও পায়ে ঠাণ্ডাযুক্ত আক্ষেপ ও অবসন্নতা ফুসফুসে রক্ত সঞ্চয় কষ্টকর শ্বাস-প্রশ্বাস মনে হয় বুকের উপর একটা ভারী বস্তু চেপে আছে হৃদযন্ত্রের সঙ্কোচন

এরালিয়া রেসিমোসাঃ রোগী কিছুতেই শুইয়া থাকিতে পারে না, শুইলেই শ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্ট হয়, এমন কি বোধ হয় তখনই যেন শ্বাস বন্ধ হইয়া যাইবে, তজ্জন্য দিন রাত্রি বসিয়া থাকে, আবার ইহাতে নড়িলে চড়িলে কিম্বা দুই চারি পা হাঁটিলেও ঐপ্রকার শ্বাসবন্ধের ভাব হয়, রোগী তাহার জন্য স্থির হইয়া বসিয়া থাকিতে বাধ্য হয়

আর্সেনিকঃ হাঁপানির টান রাত্রি ১২ টা হইতে ২ টাই বৃদ্ধি, অন্তর্দাহ, ছটফটানি, রোগী মাথা নীচু করিয়া বালিসে ভর দিয়া বসিয়া থাকে, শুইতে অক্ষমতা, বুকে চাপ, দমবন্ধভাব সাঁই সাঁই শব্দ, সর্দি আদৌ না উঠা ইত্যাদি লক্ষণে আর্সেনিক উপযোগী

ককসিনেলাঃ হুপিংকাশি কিম্বা তৎসদৃশ অন্য কোনও প্রকার আক্ষেপিক কাশিতে যেখানে কাশির প্রকোপ হ্রাস পাইবামাত্র মুখ দিয়া ডিমের লালার মত হড়হড়ে কতকটা লালা দড়ির মত লম্বা হইয়া নির্গত হয়, তথায় ইহা ব্যবহারে অতি শীঘ্র ফল পাওয়া যায় আক্ষেপিক হাঁপানি কাশিতেও ইহার দ্বারা কাশি ও শ্বাসকষ্টের উপশম হয়

 ক্যালেডিয়ামঃ রোগী ক্রমাগত কাশিয়া কাশিয়া ক্লান্ত হইয়া পড়ে, সহজে গয়ার উঠে না, গয়ার উঠিলে রোগের একটু উপশম হয়, কাশির সহিত থুথু বা লালা বাহির হয়

ক্যানাবিস ইন্ডিকাঃ অত্যন্ত আক্ষেপিক হাঁপানি কাশি ( Spasmodic Asthma ) তাহাতে কষ্ট ও নিঃশ্বাস যেন বন্ধ হইয়া যায়, রোগী হাঁপাইতে থাকে, বুক যেন কেহ চাপিয়া ধরে, কেবল বাতাস চায়, পাখার হাওয়া করিতে বলে, এইরূপ হাঁপানিতে ক্যানাবিস ইন্ডিকায় অতি শীঘ্র কষ্টের উপশম হয়

এসপিডস পারম্মাঃ অধিকাংশ হাঁপানি রোগে এই ঔষধের দ্বারা আশাতিরিক্ত উপকার পাওয়া যায় ইহা ফুসফুসকে বল প্রদান ও রক্তে অক্সিজেন বৃদ্ধি করে, তাহাতে রোগীর শ্বাসকষ্ট দূর হয়

ক্যাপ্সিকামঃ কাশির সহিত নিঃশ্বাসে অত্যন্ত দুর্গন্ধ থাকিলে এবং রোগী অনেকক্ষণ কাশিয়া কাশিয়া অত্যন্ত ক্লান্ত হইবার পর যদি একটু সর্দি উঠিয়া হাঁপানির টানের কিঞ্চিৎ উপশম হয়, তাহা হইলে ক্যাপ্সিকাম উপকারী

কার্বোভেজঃ হামরোগের কিম্বা শৈশবাবস্থায় হুপিং কাশির পর হইতে এই পীড়ার সুত্রপাত হইলে কার্বোভেজ উপকারী, গয়ারে দুর্গন্ধ থাকে

 হিপার-সালফারঃ যেখানে দেখিবেন কোন হাঁপানি রোগী বর্ষায় ভাল থাকে এবং শীত ও গ্রীষ্মকালে তাহার হাঁপানির টান ও যন্ত্রণার বৃদ্ধি হয় তথায় হিপার দিবেন উপকার হইবে


মস্কাসঃআক্ষেপিক কষ্টকর হাঁপানি-কাশি, বিশেষতঃ হিষ্টিরিয়াগ্রস্তা ব্যাক্তিদের হাঁপানি পীড়া হঠাৎ আক্রমণ করে, হাঁপাইতে থাকে, যেন দমবন্ধ হয়, বুকে সর্দিভরা থাকে, ঘড়ঘড় করে ফুসফুসের পক্ষাঘাত হইবার উপক্রম হয়, বুকে প্রচুর পরিমাণে সর্দি জমিয়া রহিয়াছে, কিন্তু রোগী তাহা তুলিয়া ফেলিতে পারে না

 nnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnnn

যারা হাপানি রোগে ভোগছেন, হাঁপানি বা অ্যাজমা রোগের প্রাকৃতিক চিকিৎসা(ভেষজ/ ঘরোয়া/ হোমিওপ্যাথি) নিরাময় চান।
গুগুল প্লে স্টোর বা নিচের লিংক থেকে ” হাঁপানি রোগের চিকিৎসা”এপ্সটি ডাউনলোড করুন, হাঁপানি রোগের অনেক অজানা তথ্য  ও ঔ ষধ পাবেন এখানে।যদি ভাল লাগে,উপকারে আসে,তা হলে এপ্সে প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনে একটি বা দুইটি ক্লিক করে,আমাকে সহায়তা করার জন্যে অনুরুধ করা হল।




হাঁপানি রোগের ও যৌন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শে জন্যে যোগাযোগ করতে পারেনঃ

ডাঃ সামসুল হক
এল এইচ এম পি (বিএইচপিবি)
ডি এইচ এম এস (বিএইচবি)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,ঢাকা।
বাসা  # ১৬,রোড #১২/বি,সেক্টর # ১০,উত্তরা,ঢাকা।
মোবাইলঃ ০১৫৩৪৫৮৮৯৪১।

ঘরোয়া উপায়ে হাঁপানি বা অ্যাজমা চিকিৎসা


আদা : আদা হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগের জন্য একটি সুপরিচিত প্রাকৃতিক চিকিৎসা। গবেষকদের মতে, আদা শ্বাসনালীর প্রদাহ কমাতে এবং শ্বাসনালী সংকোচন রোধে সাহায্য করে। এক কাপ ফুটন্ত পানির মধ্যে মেথি, আদার রস ও মধু দিয়ে অল্প কিছুক্ষণ জ্বাল দিতে হবে। রোজ সকালে ও সন্ধ্যায় এই মিশ্রণটি পান উচিত।
কফি : কফি হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত গরম কফি পান করলে শ্বাসনালী পরিষ্কার হবে। কিন্তু দিনে তিন কাপের বেশি ব্ল্যাক কফি খাওয়া উচিত না।
সরিষার তেল অ্যাজমা বা হাঁপানির আক্রমণ বেড়ে গেলে একটি বাটি মধ্যে একটু কর্পূর এবং সরিষার তেল নিয়ে গরম করুন। এরপর আলতো করে বুকে এবং পিঠে ম্যাসেজ করতে হবে। যতক্ষণ না পর্যন্ত উপসর্গ প্রশমিত হয় ততোক্ষণ ম্যাসেজ করতে হবে। এর ফলে শ্বাসনালীর প্যাসেজ পরিষ্কার এবং স্বাভাবিক শ্বাস ফিরে পেতে সাহায্য করবে। ঘরোয়া উপায়ে হাঁপানি প্রতিকারের এটি খুবই কার্যকরি পদ্ধতি।
রসুন :  রসুন হাঁপানি প্রতিরোধে প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে কাজ করে। হাঁপানির একটি বিকল্প চিকিৎসা হিসাবে রসুন ব্যবহার করা যেতে পারে। তাই অ্যাজমা রোগীদের বেশি করে রসুন খাওয়া উচিত।
ডুমুর : ডুমুর ফলের পুষ্টি গুনাগুন শ্বাস যন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং কফ পরিষ্কার করত শ্বাস কষ্ট কমাতে সাহায্য করে তিনটি শুকনো ডুমুর পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে একটি পাত্রে সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হবে সকালে খালি পেটে সে ডুমুর ভিজানো পানি এবং ডুমুর খেয়ে নিতে পারেন কয়েক মাস বাড়িতেই চিকিৎসা চালিয়ে গেলে অবশ্যই ফল পাবেন
মধু : মধু হচ্ছে হাঁপানির সবচেয়ে পুরনো নিরাময়ক উপাদান মধুতে থাকা অ্যালকোহল এবং ইথারিয়েল তেল হাঁপানির উপসর্গ কমাতে সাহায্য করেএক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ১চা চামচ মধু মিশিয়ে ধীরে ধীরে পান করুন দিনে বাররাতে ঘুমাতে যাবার আগে চা চামচ মধুর সাথে আধা চা চামচ দারচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে খেয়ে নিন এটি গলার কফ দূর করতে এবং ভালো ঘুমাতে সাহায্য করবে
টিপস:মেনে চলুনঃ
- যখনই অ্যাজমার কষ্ট শুরু হবে বুকে ও পিঠে সরিষার তেল মালিশ করুন। এতে শ্বাস কষ্ট কমবে।
- গরম পানি দিয়ে গোসল করুন
- আপনার ঘর বিশেষ করে বেড রুম ধুলাবালি মুক্ত রাখুন।
- প্রতি সপ্তাহে আপনার বিছানার চাদর গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহন করুন।
- ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড আছে এমন খাবার খান।
- আপনার এক মাসের খাদ্য তালিকা লিপিবদ্ধ করুন এবং আপনার অ্যাজমার লক্ষণ গুলো ও লিপিবদ্ধ করে রাখুন। ফুড অ্যালার্জির সাথে অ্যাজমার সম্পর্ক আছে, তাই কোন খাবারে আপনার অ্যালার্জির সমস্যা হচ্ছে আর কোনটা খেলে ভালো অনুভব করছেন সেটা নির্ণয় করে খাদ্য নির্বাচন করুন।
- ধূমপান পরিহার করুন।
- খুব বেশি গন্ধযুক্ত খাবার ও পারফিউম বর্জন করুন।
উপরের পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করেও যদি আপনার অ্যাজমার সমস্যা ভালো না হয় তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

mmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmmm
যারা হাপানি রোগে ভোগছেন, হাঁপানি বা অ্যাজমা রোগের প্রাকৃতিক চিকিৎসা(ভেষজ/ ঘরোয়া/ হোমিওপ্যাথি) নিরাময় চান।
গুগুল প্লে স্টোর বা নিচের লিংক থেকে ” হাঁপানি রোগের চিকিৎসা”এপ্সটি ডাউনলোড করুন, হাঁপানি রোগের অনেক অজানা তথ্য  ও ঔ ষধ পাবেন এখানে।যদি ভাল লাগে,উপকারে আসে,তা হলে এপ্সে প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনে একটি বা দুইটি ক্লিক করে,আমাকে সহায়তা করার জন্যে অনুরুধ করা হল।


হাঁপানি রোগের ও যৌন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শে জন্যে যোগাযোগ করতে পারেনঃ

ডাঃ সামসুল হক
এল এইচ এম পি (বিএইচপিবি)
ডি এইচ এম এস (বিএইচবি)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,ঢাকা।
বাসা  # ১৬,রোড #১২/বি,সেক্টর # ১০,উত্তরা,ঢাকা।
মোবাইলঃ ০১৫৩৪৫৮৮৯৪১।

Friday, February 1, 2019

হাঁপানি বা এজমা হওয়ার কারণ

·        


হাঁপানি বা অ্যাজমা  রোগ একটি শ্বাস-প্রশ্বাস জনিত রোগআমাদের দেশে এই রোগ হাঁপানী নামেও পরিচিতএই রোগের কারণে রোগীর স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যহত হয় আর রোগী শ্বাস কষ্টে ভুগেশ্বাস নালীর শ্বাস প্রশ্বাস জনিত কষ্ট রোগীর জীবন দুর্বিষহ করে তুলেসাধারণত শ্বাস ভিতরে নেয়ার কষ্টের চেয়ে রোগীর শ্বাস ছাড়তে বেশী সমস্যা হয়বিশেষ করে রাতের বেলা শোয়ার সময় এই রোগের প্রকটতা অত্যন্ত বৃদ্ধি পায়

এজমা হওয়ার কারণ সমুহঃ

এজমা মূলত দুই কারণে হয়ে থাকে
এলার্জির সমস্যা
প্রত্যেক মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থাপনা আছে যা শরীরকে বিভিন্ন ক্ষতিকারক জিনিস যেমন ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে এই সব ক্ষতিকারক জিনিস সমূহ ছাড়াও অনেক জিনিস মানুষের শরীর রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থাপনার বাধার কারণে গ্রহণ করতে পারেনাযখনি মানুষ এরকম জিনিস সমূহের সংস্পর্শে আসে,তখনই শরীরে বিভিন্ন ধরণের বিক্রিয়া হয়এই বিক্রিয়া সমূহকে এলার্জী বলে মানুষ এলার্জী দ্বারা আক্রান্ত হয় এমন জিনিস সমূহ হলঃ
·         কাপড়,কাগজ বিভিন্ন শস্যের ধূলিকণা
·         ফুলের রেণু
·         বিভিন্ন পশুর পশম
·         বিভিন্ন খাবার যেমন রুটি,ডিম,দুধ,চকলেট,মটরশুটি,গরুর গোস্ত,আলু ইত্যাদি
·         বিভিন্ন ধরণের ঔষধ,সুগন্ধি  
·       পোকা মাকড়,কীট পতঙ্গ 
সবার একই জিনিসে এলার্জী থাকেনা, এক এক জনের এক এক জিনিসে এলার্জী হয় যেমন কারো দুধে হয়,কারো হয় গরুর গোস্তে, কারো আবার ধুলা বালিতেযখনই কোনো আক্রান্ত ব্যক্তি এসবের সংস্পর্শে আসে, তখনই শরীরের রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থাপনা দ্বারা উক্ত পদার্থ বাধাগ্রস্থ হয়,ফলে শরীরে বিভিন্ন বিক্রিয়া হয় যেমন চোখ আর নাক দিয়ে পানি পড়া,শরীরের বিভিন্ন স্থানে চুলকানি,লাল লাল দাগ হয়ে যাওয়া,অত্যাধিক হাঁচি আসা ইত্যাদিআর এজমা রোগীরা যখন এসব জিনিসের সংস্পর্শে আসে তখন তাদের শ্বাস নালী সংকুচিত হয়ে যায়তখন শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা হয় যা ক্রমান্যয়ে প্রকট আকার ধারণ করে 
বংশগত কারণে

এজমা রোগের অন্য লক্ষণ সমূহ
শ্বাস প্রশ্বাসের কষ্টের সাথে এই রোগের আরো কিছু লক্ষণ আছেলক্ষণ সমুহ গুলি নিম্নরুপঃ
Ø শ্বাস প্রশ্বাসের সময় ঘর্ঘর শব্দ হওয়া
Ø বুকে চাপা ভাব অনুভব করা
Ø ঘন ঘন কাঁশি হওয়া
Ø পেটে ব্যথা হওয়া
Ø প্রচুর পরিমাণে শরীর ঘামানো 
Ø বমি হওয়া
Ø থুতনি,ঘাড় বুকে চুলকানি হওয়া
  সাধারণত কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ায় এই সব লক্ষণ সমুহ বেশী পরিলক্ষিত হয়

%%%%%%%%%%%%%%ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ**********************ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ

যারা হাপানি রোগে ভোগছেন, হাঁপানি বা অ্যাজমা রোগের প্রাকৃতিক চিকিৎসা(ভেষজ/ ঘরোয়া/ হোমিওপ্যাথি) নিরাময় চান।
গুগুল প্লে স্টোর বা নিচের লিংক থেকে হাঁপানি রোগের চিকিৎসাএপ্সটি ডাউনলোড করুন, হাঁপানি রোগের অনেক অজানা তথ্য  ও ঔ ষধ পাবেন এখানে।যদি ভাল লাগে,উপকারে আসে,তা হলে এপ্সে প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনে একটি বা দুইটি ক্লিক করে,আমাকে সহায়তা করার জন্যে অনুরুধ করা হল।


হাঁপানি রোগের ও যৌন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শে জন্যে যোগাযোগ করতে পারেনঃ

ডাঃ সামসুল হক
এল এইচ এম পি (বিএইচপিবি)
ডি এইচ এম এস (বিএইচবি)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,ঢাকা।
বাসা  # ১৬,রোড #১২/বি,সেক্টর # ১০,উত্তরা,ঢাকা।
মোবাইলঃ ০১৫৩৪৫৮৮৯৪১।